Menu
Menu

Category: প্রাক আধুনিক যুগ (বাংলা)

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে রাধা চরিত্র আলোচনা কর

এখন আলোচিত হবে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে রাধা চরিত্র বড়ুচণ্ডীদাসের ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যটির মধ্যমণি হলো রাধা চরিত্র। কবি শ্রীকৃষ্ণের মাহাত্ম্য কীর্তনের উদ্দেশ্যে হয়তো কাব্য রচনা করেছিলেন। কারণ কাব্যের নাম হিসেবে আমরা ‘শ্রীকৃষ্ণসন্দর্বঃ’ (শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ) লেখা চিরকুটটির কথা স্মরণ করতে পারি। তথাপি এ কাব্যের সকল গৌরব আত্মসাৎ করেছে রাধা চরিত্রটি। মনস্তত্ত্ব সম্মত উপায়ে রাধা চরিত্রটি বিকশিত হয়ে উঠেছে কবির সুনিপুণ …

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে চৈতন্যদেবের প্রভাব আলোচনা কর

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে চৈতন্যদেবের প্রভাব যিনি জন্ম সূত্রে রাজপুত্র কিংবা রাষ্ট্রীয় বর্গের বিত্তবান উত্তরাধিকারী নন। সাহিত্যের বিস্তৃত পটে যিনি বিলাস অবকাশ যাপন করতে পারেন নি। কয়েকটি শ্লোকের সমষ্টি শিক্ষাষ্টক মাত্র যাঁর সম্পদ কলমের আঁচড়ে সাহিত্য ভাণ্ডারে সঞ্চয় প্রবণতা মুক্ত যে নৈয়ায়িক পণ্ডিত তিনি কেমন করে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে যুগন্ধর ব্যক্তিত্ব হয়ে রইলেন তাঁর আর্বিভাবের মধ্য …

বিদ্যাপতিকে বাংলা সাহিত্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কেন—আলোচনা কর

বিদ্যাপতিকে বাংলা সাহিত্যে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে কেন মৈথিলি কবি বিদ্যাপতি খ্রীষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীর শেষার্ধে মিথিলার দ্বারভাঙ্গা জেলার মধুবনী মহকুমায় বিসফি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বেশ কয়েকজন রাজার রাজত্বকালে মিথিলার রাজসভা অলংকৃত করেছিলেন বিদ্যাপতি। ইনি ছিলেন অ-বাঙালি আবার বাঙলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলীও রচনা করেননি। তাঁর রাধা-কৃষ্ণবিষয়ক পদগুলি প্রাচীন মৈথিলিতে রচিত। মৈথিলি কোকিল’ বিদ্যাপতির পদাবলী বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয় …

error: Content is protected !!